অয়েলি স্কিন কেয়ার করা নিয়ে প্রব্লেমে আছেন
অনেকে ভাবেন দিনে ৫/৬ বার মুখ ধুতে হবে
স্কিনে কোন ময়েশ্চারাইজার ইউজ করা যাবে না
স্কিনে এমন প্রোডাক্ট ইউজ করতে হবে যেগুলো তে স্কিন থাকবে মরুভূমির মতো খসখসে
অয়েলি স্কিনের মানুষরা অনেক প্রব্লেম ফেস করে থাকেন, একনে জেনে নিন অয়েলি স্কিন হওয়ার কিছু সুবিধা
১. স্কিন অয়েলি থাকায় স্কিনে সহজে ভাজ পরে না মানে ড্রাই স্কিনের একজন মানুষের স্কিনে খুব সহজে রিংকেল পরে যায়।
২. স্কিন দেখতে একটু চকচকে করে।
৩. অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ভালো কোন সেরাম ইউজ করলে স্কিন ময়েশ্চারাইজ থাকে এতে করে আলাদা করে ময়েশ্চারাইজার ইউজ করার খরচ টা বেচে যায়।
৪. দিনের বেলা শুধু সান্সক্রিন এপ্লাই করলেই আপনি রেডি টু গো এতে করে আপনার প্রোডাক্ট গুলো আরো বেশি দিন ইউজ করতে পারেন।
এখন অয়েলি স্কিন হওয়ার কারনে যে প্রব্লেম গুলো ফেস করে থাকেনঃ
১. স্কিন অয়েলি হওয়ায় আপনার আশে পাশে যত ধূলাবালি আছে সব আপনার স্কিনে আটকে থাকে।
২. ধুলাবালি আর আপনার স্কিনে তেল মিশে একাকার হয়ে আপনার স্কিনের পোরস গুলো আটকে দেয় এতে করে পোরস আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে।
৩. সেবাম প্রোডাকশন বেড়ে যায় স্কিনে একনে দেখা যায়।
৪. বাহিরে জাওয়ার কিছুক্ষন পর স্কিন কালো দেখায়।
অয়েলি স্কিনের এই প্রব্লেম গুলো দূর করার জন্য কিছু ইনগ্রিডিয়েন্টস সব সময় কাছে রাখবেন
১. নিয়াসিনামাইড
২. BHA
অয়েলি স্কিন ভালো রাখার জন্য স্কিন কেয়ার স্টেপঃ
১. একটা ভালো অয়েল ক্লিঞ্জার ইউজ করবেন এতে করে আপনার পোরসে জমে থাকা ডার্ট ক্লিন হয়ে যাবে, স্কিনে ব্ল্যাকহেডস কমে যাবে
২. অয়েলি স্কিনের যারা আছেন তারা আবার ফোমিং ফেসওয়াস ভালো পছন্দ করেন
৩. টোনার
৪. অয়েলি স্কিনের যারা আছেন তারা আবার সেরাম থেকে এসেন্স টা বেশি পছন্দ করেন তবে এক্ষেত্রে ইনগ্রিডিয়েন্টস টা ভালো ভাবে দেখে নিলে এসেন্স বা সেরাম কিছু তে প্রব্লেম করবে না
৫. ময়েশ্চারাইজার ( এটা আপনার ইচ্ছা কিন্তু এখন কোরিয়ান এতো ভালো ভালো কিছু ময়েশ্চারাইজার আছেন যে যারা ইউজ করেছেন তারা বলেছেন এখন থেকে ময়েশ্চারাইজার স্কিপ করা যাবে না কারন স্কিন টা একদম চকচকে করে দেয় অ্যান্ড অয়েলি ফিল আসে না)
৬. দিনে হলে সানব্লক ইউজ করুন আর রাতে হলে ঘুমিয়ে যান।