টোনার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার করে। এটি ত্বকের বাড়তি পুষ্টি জোগায় এবং ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স বজায় রাখে। এছাড়া পোরস মিনিমাইজ করে ব্রণের প্রবণতা কমাতে সহায়তা করে। টোনিং ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং অতিরিক্ত তেল কন্ট্রোল করে। অন্যদিকে এটি ত্বকের বলিরেখা কমাতেও বেশ উপকারী। এ জন্য ত্বকচর্চায় টোনিংয়ের কোনো বিকল্প নেই। সুন্দর ত্বকের জন্য টোনার
যাঁরা ত্বকের যত্নের রুটিনে টোনার যুক্ত করতে চাইছেন, তাঁরা ত্বকের ধরন বুঝে টোনার বেছে নিতে পারেন।
👉 তৈলাক্ত ত্বকের জন্য
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য গ্লাইকোলিক, স্যালিসাইলিক অ্যাসিডযুক্ত টোনার ভালো। এ দুই উপাদান ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে। আর পোরস মিনিমাইজ করতে চাইলে নায়াসিনামাইড-যুক্ত টোনার ব্যবহার করা যায়। সুন্দর ত্বকের জন্য টোনার
👉 শুষ্ক ত্বকের জন্য
শুষ্ক ত্বকের জন্য অবশ্যই হায়ালুরনিক অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও গ্লিসারিনযুক্ত টোনার বেছে নিতে হবে। এ উপাদানগুলো ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে।
👉 মিশ্র ত্বকের জন্য
মিশ্র ত্বকের জন্য হায়ালুরনিক, স্যালিলাইলিক বা ল্যাকটিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ টোনার এবং একনে প্রোণ স্কিনের জন্য আলফা হাইড্রক্সি বা গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত টোনার সবচেয়ে ভালো। আর রোদেপোড়া এবং সদ্য বলিরেখা পড়া ত্বকে ভিটামিন ই, সি, হায়ালুরনিক ও গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত টোনার ব্যবহার করা উচিত।